Updated on May 17th, 2024 ||
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনাটি হোল ভারত সরকারের করা অত্যন্ত জনপ্রিয় স্কিম গুলির মধ্যে একটি, যার লক্ষ্য কৃষকদের আয় বৃদ্ধি করা এবং তাদের কৃষিতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। প্রাথমিকভাবে, এই উদ্যোগের জন্য বছরে ৭৫০০০ কোটি টাকার রিজার্ভ ঘোষণা করেছে ভারত সরকার।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সরকার সমস্ত চাষের জমির অধিকারী কৃষক পরিবারগুলিকে প্রতি বছর ৬০০০ টাকা করে প্রদান করে। এই স্কিমে, এই পরিমাণটি মোট ৩ টি কিস্তিতে দেওয়া হয়। প্রতিটি কিস্তি ৪ মাসের ব্যবধানে কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। এই প্রকল্পের অধীনে এখনও পর্যন্ত ১৬টি কিস্তি পাঠানো হয়েছে।
পিএম কিষান এর টাকা কবে ঢুকবে
পিএম কিষাণ যোজনাটি ১লা ডিসেম্বর ২০১৮ সালে চালু করা হয়েছিল। ২৮শে ফেব্রুয়ারী ২০২৪ তারিখে প্রকল্পের ১৬তম কিস্তির পরিমাণ প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে সরকার মোট ২১,০০০ কোটি টাকার অর্থ সহায়তা করেছে এবং মোট ৯ কোটিরও বেশী কৃষক উপকৃত হয়েছেন।
১৭ তম কিস্তির টাকা দেওয়ার তারিখ এখনও ঘোষণা হয়নি, তবে মনে করা হচ্ছে যে মে মাসে পরবর্তী কিস্তির টাকা ছাড়া হবে।
পিএম কিষাণ ১৬ তম কিস্তির অবস্থা যাচাই
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার অধীনে ১৬ তম কিস্তি গত ২৮শে ফেব্রুয়ারী ২০২৪-এ প্রদান করা হয়েছে। সরকার এই কিস্তিতে মোট ৯ কোটির বেশি কৃষক পরিবারকে ২১ হাজার কোটি টাকার অর্থ সহায়তা করেছে এবং প্রতিবারের মত কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ২০০০ টাকা স্থানান্তরিত হয়েছে।
আপনি যদি এই পি এম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার ২০২৪ এর নতুন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্মন্ধে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তবে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা ২০২৪ তে ক্লিক্ করুন।
পি এম কিষাণ যোজনার ২০২৪ এ পোর্টালে নতুন কিছু আপডেট করা হয়েছে যে কারনে বেশ কিছু কৃষক পরিবার (প্রায় ৩ কোটি) এই ১৬ তম কিস্তির টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। যার প্রধান কারন হোল সঠিক ও সম্পূর্ণ তথ্য পি এম কিষাণ যোজনার পোর্টালে আপডেট না করা যেমন আধার ভেরিফিকেশন বা ই-কেওয়াইসি এবং মনে রাখতে হবে যে আধারের সাথে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক থাকতে হবে, তাছাড়া ল্যান্ড সিডিং এর যাচাইকরন এখন আবশ্যিক করা হয়েছে অন্যাথায় ১৭ তম কিস্তির টাকা থেকে কৃষকরা বঞ্চিত হবেন।
তাই সমস্ত তথ্য পোর্টালে আপডেট হয়েছে কি না জানতে আপনি অবশ্যই পি এম কিষাণ যোজনার সরকারী অফিসিয়াল সাইট pmkisan.gov.in থেকে সুবিধাভোগীদের তালিকা (Beneficiary List) ও অবস্থা (Beneficiary Status) যাচাই করে নিতে পারবেন।
পিএম কিষান বেনিফিশিয়ারি স্টেটাস ২০২৪ বিশদ বিবরণ
যোজনার নাম | প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা (পি এম-কিষাণ) |
তদারকি সংস্থা | কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রণালয় |
যোজনার ধরণ | কেন্দ্রীয় সেক্টর প্রকল্প |
প্রথম ঘোষণা | ২৪শে ফেব্রুয়ারী ২০১৯ |
সুবিধা | বার্ষিক ৬০০০ টাকা |
সুবিধাপার্থী | ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক |
শেষ কিস্তি | ১৬ তম কিস্তি |
শেষ কিস্তি প্রদানের দিন | ২৮শে ফেব্রুয়ারী ২০২৪ |
স্থানান্তরের পরিমাণ | ২১,০০০ কোটি টাকা |
ভারত সরকার ১লা জানুয়ারী ২০১৩-এ সরাসরি সুবিধা হস্তান্তর (DBT) প্রোগ্রাম চালু করেছে যাতে ৩৪টি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের আওতায় থাকা সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে সরাসরি সুবিধাগুলি হস্তান্তর করা যায়।
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি স্কিম হল ভারতের বৃহত্তম ডিবিটি স্কিমগুলির মধ্যে একটি। দেশের সমস্ত কৃষি জমিধারী ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক পরিবার পি এম-কিষাণ যোজনার অধীনে যোগ্য এবং এখন পর্যন্ত ১১ কোটিরও বেশি কৃষক পরিবারকে মোট ২.২৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি অর্থ সহায়তা করা হয়েছে।
পিএম কিষাণ ১৭ তম কিস্তির গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা হোল ভারত সরকারের ‘ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার’ (ডিবিটি) প্রকল্পের অন্যতম বড় উদ্যোগ। ২৪শে ফেব্রুয়ারী ২০১৯ সালে এর প্রথম ঘোষণা ও প্রথম ২০০০ টাকা কিস্তি দেওয়া হয়েছিল ১ কোটির ওপর কৃষকদের।
যোজনার শুরুর দিকে কৃষকদের সঠিক তথ্য বা আধার লিঙ্কের কড়াকড়ি বা বাধ্যতামূলক ছিল না তাই কিস্তির টাকা খুব সহজেই পাওয়া যেত তবে সেক্ষেত্রে এটাও বুঝতে হবে যে সঠিক তথ্যের বাধ্যবাদকতা যদি না থাকে তবে সেক্ষেত্রে অনেক অযোগ্যরাই এই যোজনা থেকে অতিরিক্ত লাভ আদায় করতে পারেন এবং তাতে ভারত সরকারের সাথে সমগ্র জনসাধারণের ক্ষতি এবং সেক্ষেত্রে যোজনা কখনো সফল হতে পারে না।
১৭ তম কিস্তির ক্ষেত্রে সরকার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আবশ্যিক করেছে, সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হোল।
আধার লিঙ্ক:
পিএম কিষাণ যোজনার টাকা সরাসরি উপভোগকারীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা হয় তাই আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সাথে আধার লিঙ্ক থাকা আবশ্যিক।
আপনি যদি SBI ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টধারী হন তবে খুব সহজেই মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে আধার লিঙ্ক করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনার মোবাইল নম্বরটি ব্যাঙ্কে নিবন্ধিত থাকতে হবে।
এবার SMS এর মাধ্যমে আধার লিঙ্ক করার পদ্ধতিটি দেখে নিনঃ
- আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর থেকে শুধু মাত্র একটি ম্যাসেজ করতে হবে সেটি হোল UID<space>আধার নম্বর<space>ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর
- এরপর ম্যাসেজটি ৫৬৭৬৭৬ নম্বরে পাঠিয়ে দিতে হবে।
- আধার লিঙ্ক হয়ে গেলে আপনার মোবাইলে একটি সাকসেসফুল ম্যাসেজ আসবে যাতে আপনি নিশ্চিন্ত হতে পারেন যে লিঙ্কের কাজটি সম্পন্ন হয়েছে।
এছাড়া আপনার যদি অন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট হয়ে থাকে তাহলে SMS পদ্ধতিতে লিঙ্ক হওয়া সম্ভব নয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন জানতে পিএম কিষান আধার লিঙ্ক এ ক্লিক্ করুন।
ই-কেওয়াইসি (e-KYC)
সুবিধাভোগীদের ১৭ তম কিস্তি পেতে হলে তাদের ই-কেওয়াইসি (e-KYC) করানো বাধ্যতামূলক৷ ই-কেওয়াইসি করার জন্য আপনার আধারের সাথে ফোন নাম্বারের লিঙ্ক থাকা আবশ্যিক। কোন সিএসসি (কমন সার্ভিস সেন্টার) থেকে বায়োমেট্রিকের মাধ্যমে বা পিএম-কিষাণ পোর্টালে গিয়ে ‘ফার্মার্স কর্নার’ থেকে ‘ই-কেওয়াইসি’ বিকল্পটি বেছে নিয়ে প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে পারেন।
ল্যান্ড-সীডিং (land-seeding)
পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনাটি মূলত চাষের জমির অধিকারী কৃষকদের সুবিদার্থে করা হয়েছে তাই যদি একাধিক কৃষকগন মিউচুয়াল ভাবে কোন একটি জমি থেকে একাধিক লাভ গ্রহন করে থাকেন তবে সরকারের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছাবে না। তাই এই সঠিক তথ্যের জন্যই বাধ্যতামূলক হোল ল্যান্ড-সীডিং।
পিএম কিষাণ যোজনার ১২ তম কিস্তির সময় থেকেই এই ‘ল্যান্ড সীডিং’ আবশ্যিক করা হয়েছিল। তাই সেক্ষেত্রে যাদের ‘ল্যান্ড-সীডিংঃ নো’ করা আছে তারা ১২ তম কিস্তি থেকেই বঞ্চিত হয়েছেন।
আমরা এবার দেখে নেব কি ভাবে এই ল্যান্ড-সীডিং এর সঠিক তথ্য দিয়ে আপডেট করিয়ে ‘ইয়েস্’ করান যায়। আপনার যখনি ‘ল্যান্ড-সীডিংঃ ইয়েস্’ হয়ে যাবে তখন আপনি নতুন কিস্তির সাথে পুরনো কিস্তির টাকাও একসাথে পেয়ে যাবেন।
তার আগে দেখে নেওয়া যাক ‘বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস’ আপনি কি ভাবে ‘ল্যান্ড-সীডিং’টি যাচাই করবেন।
পিএম কিষান বেনিফিশিয়ারি স্টেটাস চেক
পিএম কিষাণ পোর্টালে রেজিস্টার করার পরে, কৃষকরা সুবিধাভোগীদের নামের লিস্টে তাদের নাম ও তাদের প্রোফাইল এর স্ট্যাটাস্ চেক্ করতে পারেন। পোর্টালে কি ভাবে স্ট্যাটাস চেক করবেন তার ধাপ গুলি নিচে দেওয়া হলঃ
- প্রথমে আপনাকে পিএম-কিষাণ পোর্টালে যেতে হবে।
- নিচে স্ক্রোল করে ‘ফার্মার্স কর্নার‘ থেকে ‘বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস’ এ ক্লিক্ করতে হবে।
- ক্লিক্ করার পর ‘বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস‘ পেজটি খুলবে। এরপর বাদিক থেকে মোবাইল বা রেজিস্ট্রেশন নম্বরটি যেটি আপনার পছন্দ সিলেক্ট করে ডান দিকে তার নম্বরটি লিখে নিচে ক্যাপ্চা কোডটি লিখে ‘গেট ডেটা’ তে ক্লিক্ করতে হবে।
- ‘গেট ডেটা’ তে ক্লিক করার পরে সুবিধাভোগীর বিশদ বিবরণ ও নিচে লেনদেনের তথ্য দেখতে পাবেন। সুবিধাভোগীর যে অ্যাকাউন্টে টাকা স্থানান্তরিত হয়েছে এবং শেষ কিস্তির অবস্থা ও তারিখ সমস্ত তথ্যই আপনি পাবেন।
এখানে ছবিতে দেওয়া সুবিধাভোগীর বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাসে ‘এলিজিবিলিটি’ এবং ‘ই-কেওয়াইসি’ যদিও ‘ইয়েস’ করা আছে কিন্তু তবু তিনি ১৫তম কিস্তির টাকা পাননি কারন তার ‘ল্যান্ড-সীডিংঃ নো’ করা আছে।
এবার দেখে নেওয়া যাক এর জন্য পরবর্তী করণীয় কাজটি কি!
পিএম কিষাণ যোজনায় ‘ল্যান্ড সীডিং’ এর সমস্যা
আপনারও যদি ‘বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস’ ওপরের ছবিটির মত দেখায় অর্থাৎ ‘ল্যান্ড-সীডিংঃ নো’ করা থাকে তবে আপনার ১৫ তম কিস্তি ও পরবর্তী কোন কিস্তির টাকাই আপনি পাবেন না। সুতরাং বলাই বাহুল্য যে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এর সমাধানের ধাপ গুলি নিচে বর্ণনা করা হলঃ
- সর্বপ্রথম আপনাকে গ্রামের পাটোয়ারী বা লেখপাল কে একটি আবেদন পত্র লিখতে হবে যেখানে আপনার ল্যান্ড-সীডিং এবং কিস্তি বন্ধের কথা অবশ্যই উল্লেখ থাকবে। এই আবেদন পত্রের সাথে আবেদনকারীর সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি, আধার, খসরা, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের পাসবুকের ফটোকপি সংযুক্ত থাকবে।
- তারপর যেকোন কর্মদিবসে পাটোয়ারীর সাথে দেখা করে আপনার আবেদন পত্র জমা দিয়ে ও আপনার সমস্যার কথা বিস্তারিত ভাবে বলে বাহ্যিক যাচাইয়ের জন্য অনুরোধ করতে হবে।
- এরপর পাটোয়ারী আপনার বাড়িতে আসবেন এবং আপনার জমি, বীজ বপন প্রভৃতি যাচাই করবেন এবং তারপর আপনার নাম তালিকাভুক্ত করা হবে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হবে।
- আপনার ল্যান্ড-সীডিং যাচাই হয়ে গেলে বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাসে ‘ল্যান্ড-সীডিংঃ ইয়েস’ দেখাবে এবং আপনার ১৫ তম কিস্তির আটকে থাকা টাকা কিছুদিনের মধ্যেই পাবেন, অন্যথায় পরবর্তী কিস্তির টাকার সাথে একসাথে পাবেন।
পিএম কিষাণ যোজনার সুবিধা কারা পাবেন না
নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে কৃষকরা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধা পাবেন না যেমন-
ই-কেওয়াইসি এবং জমি যাচাইকরণ
যে সমস্ত কৃষকদের ই-কেওয়াইসি এবং জমি যাচাই করা হয়নি তারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন না।
একক সুবিধাভোগী
পিএম কিষাণ যোজনার অধীনে পরিবার প্রতি শুধুমাত্র একজন সদস্যই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন। তাই কোন পরিবারে পিতা পুত্র বা স্বামী স্ত্রী কৃষক হলে সেক্ষেত্রে কোন একজনই লাভবান হবেন।
সরকারি চাকরি
পরিবারের কোনো সদস্য যদি সরকারি চাকরি পেয়ে থাকেন, তাহলে সেই পরিবারের সদস্য এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন না।
পেশাদার
পরিবারের কোনো সদস্য যদি একজন আইনজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং স্থপতিদের মতো কোনো পেশায় যুক্ত থাকেন, তাহলে সেক্ষেত্রেও তারা এই প্রকল্পের জন্য যোগ্য হবেন না।
রেন্টাল ফার্মিং
পিএম কিষাণ যোজনার সুবিধা শুধুমাত্র সেই সমস্ত কৃষকদের জন্যই যাদের নিজস্ব জমি আছে। যারা অন্য ব্যক্তির জমিতে চাষ করেন তারা এই যোজনার জন্য যোগ্য নন।
আয়কর প্রদানকারী
যে সকল ব্যক্তি গত বছরে আয়কর প্রদান করেছেন তারাও এই যোজনার সুবিধা পাবেন না।
পিএম কিষান বেনিফিশিয়ারি স্টেটাস সম্পর্কিত প্রশ্ন (FAQ)
পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনায় ‘বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস’ দেখার জন্য কি কি প্রয়োজন?
পিএম কিষাণ যোজনায় বেনিফিশিয়ারি স্ট্যাটাস দেখতে কৃষকের নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর বা রেজিস্ট্রেশন নম্বরের প্রয়োজন।
পিএম কিষাণ যোজনায় ‘ল্যান্ড সীডিং’ এর সমস্যাটি কি?
এটি হোল পিএম কিষাণ যোজনার সুবিধাভোগীদের স্ট্যাটাস যা ১২ তম কিস্তির সময় থেকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
পিএম কিষাণ যোজনায় ‘ল্যান্ড সীডিং’ এর সমস্যাটির সমাধান কি?
পিএম কিষাণ যোজনার সুবিধাভোগীকে পাটোয়ারীর কাছে বাহ্যিক যাচাইয়ের জন্য অনুরোধ করতে হবে এবং সেই বাহ্যিক যাচাইয়ের পরেই সুবিধাভোগী কিস্তির টাকা পেতে পারেন।